HSC 1st Year অফলাইন ব্যাচ

একাদশ শ্রেণির প্রস্তুতি দ্বাদশ শ্রেণির ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। তাই HSC বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতি একাদশ শ্রেণি থেকেই শুরু করা জরুরি। আর HSC বোর্ড পরীক্ষার রেজাল্ট যেহেতু তোমার বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ; তাই HSC-তে ভালো রেজাল্ট করতে চাইলে শুরু থেকেই একাদশ শ্রেণির প্রস্তুতিতে তোমাদের মনোনিবেশ করতে হবে। আর এ লক্ষ্যেই তোমাদের জন্য উদ্ভাস-এর আয়োজন “HSC 1st Year অফলাইন ব্যাচ”। যার মাধ্যমে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ, বায়োলজি; এই ৪টি বিষয়ে ৬ মাসে তোমাদের একাদশ শ্রেণির ফুল সিলেবাস কমপ্লিট করা হবে।

এই প্রোগ্রামের কোর্সসমূহ

প্রিয় একাদশ শ্রেণি ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী বন্ধুরা,

তোমরা জানো কলেজ শুরু থেকে HSC বোর্ড পরীক্ষা পর্যন্ত মোট সময় ২ বছর ধরা হলেও মূলত প্রস্তুতির জন্য আরো অনেক কম সময় পাওয়া যায়। তবে তুলনামূলক বড় সিলেবাস, পড়ালেখার পরিধি বেশি আর কিছুটা কঠিন হওয়ায়; বোর্ড পরীক্ষার জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তুতি এই কম সময়ের মাঝে নেওয়া খুবই কঠিন।  এছাড়া, যেহেতু একাদশ শ্রেণির পড়ালেখা মূলত HSC পরীক্ষার ভিত্তি তৈরি করে এবং একাদশ শ্রেণির প্রস্তুতি ভালো হলে তা দ্বাদশ শ্রেণির প্রস্তুতিতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আবার HSC বোর্ড পরীক্ষার রেজাল্ট যেহেতু তোমাদের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ; এজন্য HSC-তে ভালো রেজাল্ট করতে চাইলে এখন থেকেই একাদশ শ্রেণির সম্পূর্ণ প্রস্তুতিতে তোমাদের মনোনিবেশ করতে হবে। মূলত এ লক্ষ্যেই তোমাদের জন্য ‘উদ্ভাস’-এর আয়োজন-“HSC 1st Year অফলাইন ব্যাচ”। যার মাধ্যমে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, উচ্চতর গণিত এবং জীববিজ্ঞান; এই ৪টি বিষয়ে ৬ মাসে তোমাদের একাদশ শ্রেণির ফুল সিলেবাস কমপ্লিট করা হবে।

 

 উল্লেখযোগ্য সেবাসমূহ:

  • প্রিন্টেড প্যারালাল টেক্সট: বিজ্ঞানের বিষয়গুলো কনসেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়তে প্রতিটি বিষয়ের অধ্যায়ভিত্তিক ৩৮টি প্যারালাল টেক্সট প্রদান করা হবে। এই বইগুলো HSC বোর্ড পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে যেমন কার্যকরী তেমনি HSC পরবর্তী মেডিকেল/ইঞ্জিনিয়ারিং/ভার্সিটি ‘ক’ ভর্তি পরীক্ষার জন্যও শিক্ষার্থীকে এগিয়ে রাখবে।
  • মেধাবী ও অভিজ্ঞ শিক্ষক: প্রতিটি ক্লাস বুয়েট, মেডিকেল ও ঢাবি’র মেধাবী ও অভিজ্ঞ ভাইয়াদের দ্বারা নিকটস্থ শাখায় অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি ক্লাসের রেকর্ডেড ভিডিও বোর্ড পরীক্ষা পর্যন্ত শিক্ষার্থীর আইডিতে সংরক্ষিত থাকবে।
  • ডেইলি MCQ এক্সাম: আগের দিনের ক্লাসের উপর পরের দিন ডেইলি MCQ এক্সাম অনুষ্ঠিত হবে। মূল্যায়ন শেষে এনালাইসিস রিপোর্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থী নিজের ভুলগুলো শুধরে নিতে পারবে।
  • অধ্যায় শেষে CQ এক্সাম: প্রতিটি অধ্যায় শেষে CQ এক্সাম অনুষ্ঠিত হবে। অনলাইনের পাশাপাশি নিকটস্থ শাখায় অফলাইনেও দেওয়া যাবে। উত্তরপত্র কেন্দ্রীয়ভাবে মূল্যায়ন করা হবে। SMS এর মাধ্যমে রেজাল্ট মোবাইলে প্রেরণ করা হবে।
  • প্রি-এডমিশন MCQ এক্সাম: মেডিকেল/ইঞ্জিনিয়ারিং/ ভার্সিটি ‘ক’ ভর্তি পরীক্ষার টপাররা একাডেমিক লেভেল থেকেই এডমিশনের প্রস্তুতি এগিয়ে রাখে। আমাদের শিক্ষার্থীরাও যেন একাডেমিক লেভেল থেকেই এডমিশনের জন্য এগিয়ে থাকে, সেই লক্ষ্যেই প্রতিটি অধ্যায়ের বোর্ড স্ট্যান্ডার্ড এক্সামের পাশাপাশি এডমিশন স্ট্যান্ডার্ড MCQ এক্সাম নেওয়া হবে।

  • সার্বক্ষণিক Q & A সেবা: শিক্ষার্থীর যেকোনো একাডেমিক সমস্যা সমাধানে এক্সপার্ট টিচার প্যানেলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক Q & A সার্ভিস প্রদান করা হবে, যা প্রাইভেট কেয়ার হিসেবে কাজ করবে। ভর্তির সাথে সাথেই Q & A সার্ভিস এক্টিভ হয়ে যাবে।

 

►অফলাইন কোর্স বিবরণী:

  • ৪টি বিষয় পড়ানো হবে (ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ, বায়োলজি)।
  • সপ্তাহে ৫ দিন ক্লাস (রবিবার-বৃহস্পতিবার)।
  • সর্বমোট অধ্যায়ভিত্তিক প্যারালাল টেক্সট: ৩৮টি।
  • সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা: ২৪০টি (প্রতিদিন ডাবল ক্লাস)।
  • ডেইলি MCQ এক্সাম: ২৪০টি।
  • অধ্যায়ভিত্তিক CQ এক্সাম: ৩৮টি (শুক্র/শনি)।
  • প্রি-এডমিশন MCQ এক্সাম: ৩৮টি
  • এক্সপার্ট টিচার প্যানেলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক Q&A সেবা।
  • ৬ মাসে HSC 1st Year-এর ফুল সিলেবাস কমপ্লিট করা হবে।
  • সকল শাখায় সমান সেবা।

 

► অফলাইন ব্যাচ শুরু: ১৫ অক্টোবর, ২০২৩

  • ঢাকার ১৬টি শাখায় অফলাইনে কার্যক্রম চলবে।
  • ঢাকাসহ দেশের যেকোনো জায়গা থেকে অনলাইন কার্যক্রমে ভর্তি হওয়া যাবে।

 

► অফলাইন কোর্স ফি:

  • প্যারালাল টেক্সটসহ প্রতি বিষয়ের ফি ৬৫০০/- (৪ বিষয়ে মোট ২৬০০০/-)
  • মোট ফি ৩ কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে।
  • প্রিভিয়াস উদ্ভাসিয়ানদের জন্য ১০০০/- ছাড়!

 

►অফলাইন কোর্সের ব্যাচ টাইম:

  • দুপুর ২:৩০টা ও বিকেল ৫:৩০টা
  • ছেলে-মেয়ে আলাদা ব্যাচ

প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা,

মাধ্যমিকের পড়াশোনা থেকে উচ্চ মাধ্যমিকের পড়াশোনার ধাঁচ ভিন্ন এবং ব্যাপক। মাধ্যমিক পর্যন্ত যেখানে "বোর্ড বই”-ই ছিল সব, সেখানে উচ্চ-মাধ্যমিকে বিষয়ভিত্তিক নির্দিষ্ট কোনো বই নেই। কিন্তু বাজারে বোর্ড অনুমোদিত বিভিন্ন লেখকের অনেক বই পাওয়া যায়। একারণেই শিক্ষার্থীরা পাঠ্যবই বাছাইয়ের ক্ষেত্রে দ্বিধায় ভোগে। এছাড়া, মাধ্যমিকের তুলনায় উচ্চ-মাধ্যমিকে সিলেবাস বিশাল হওয়া সত্ত্বেও প্রস্তুতির জন্য খুবই কম সময় পাওয়া যায়। জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই ধাপের ‍শুরুতেই দ্বিধা-দ্বন্দ্ব থেকে মুক্তি দিতে আমাদের এই Parallel Text। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের হতাশার একটি মুখ্য কারণ থাকে পাঠ্যবইয়ের তাত্ত্বিক আলোচনা বুঝতে না পারা। এজন্য শিক্ষার্থীদের মাঝে বুঝে বুঝে পড়ার প্রতি অনীহা তৈরি হয়। তারই ফলস্বরূপ শিক্ষার্থীরা HSC ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে ব্যর্থ হয়।

 

তোমাদের লেখাপড়াকে আরও সহজ ও প্রাণবন্ত করে তোলার বিষয়টি মাথায় রেখে আমাদের Parallel Text বইগুলো সাজানো হয়েছে সহজ-সাবলীল ভাষায়, অসংখ্য বাস্তব উদাহরণ, গল্প, কার্টুন আর চিত্র দিয়ে। প্রতিটি টপিক নিয়ে আলোচনার পরেই রয়েছে গাণিতিক উদাহরণ; যা টপিকের বাস্তব প্রয়োগ এবং গাণিতিক সমস্যা সমাধান সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার পাশাপাশি পরবর্তী টপিকগুলো বুঝতেও সাহায্য করবে। তোমাদের বুঝার সুবিধার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সংজ্ঞা, বৈশিষ্ট্য, পার্থক্য ইত্যাদি নির্দেশকের মাধ্যমে আলাদা করা হয়েছে। এছাড়াও যেসব বিষয়ে সাধারণত ভুল হয়, সেসব বিষয় 'সতর্কতা' এর মাধ্যমে দেখানো হয়েছে।

 

তবে শুধু বুঝতে পারাটাই কিন্তু যথেষ্ট নয়, তার পাশাপাশি দরকার পর্যাপ্ত অনুশীলন। আর এই বিষয়টি আরও সহজ করতে প্রতিটি অধ্যায়ের কয়েকটি টপিক শেষে যুক্ত করা হয়েছে “টপিক ভিত্তিক বিগত বছরের প্রশ্ন ও সমাধান"। যার মধ্যে বিগত বোর্ড পরীক্ষার পাশাপাশি রয়েছে মেডিকেল, ডেন্টাল, বুয়েট, রুয়েট, কুয়েট, চুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান। এভাবে ধাপে ধাপে অনুশীলন করার ফলে তোমরা বোর্ড পরীক্ষার শতভাগ প্রস্তুতির পাশাপাশি ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতিও নিতে পারবে এখান থেকেই। এছাড়াও অধ্যায় শেষে রয়েছে 'গুরুত্বপূর্ণ প্র্যাকটিস প্রবলেম' ও 'গাণিতিক সমস্যাবলি' যা অনুশীলনের মাধ্যমে তোমাদের প্রস্তুতি পূর্ণাঙ্গ হবে।

 

◘ প্যারালাল Text এর অনন্য বৈশিষ্ট্যসমূহ:

  • দৃঢ় বেসিক গঠনে কনসেপ্টভিত্তিক বিস্তারিত অধ্যায়ভিত্তিক আলোচনা।
  • অসংখ্য বাস্তব উদাহরণ, গল্প এবং চিত্রালোকে সাজানো।
  • সংজ্ঞা, বৈশিষ্ট্য, পার্থক্য ইত্যাদি নির্দেশকের মাধ্যমে পৃথককরণ।
  • টপিক ভিত্তিক বোর্ড ও এডমিশন প্রশ্ন-সমাধান ব্যাখ্যাসহকারে বিশ্লেষণ।
  • প্রতিটি টপিক শেষে কনসেপ্টচুয়াল ও ব্রেইনস্ট্রমিং প্রশ্ন সংযোজন।
  • সাধারণত ভুলকৃত বিষয়গুলো ‘সতর্কতা’ এর মাধ্যমে উপস্থাপন।
  • পর্যাপ্ত অনুশীলনে প্র্যাকটিস প্রবলেম ও গাণিতিক সমস্যাবলি সংযোজন।